অনুশ্রুতির ১ম খন্ডে “ইষ্টভৃতি স্বস্ত্যয়নী” শিরোনামে পৃষ্ঠা ৩১৭ – ৩৩৪ পর্যন্ত মোট ৭৪টি বাণী রয়েছে।
এর মধ্যে ৫১ – ৬০ নং বাণী নিচে দেয়া হলো।
স্বস্ত্যয়নী ইষ্টভৃতি বিপাকতারণ বজ্রনীতি । ৫১।
আহার্য্য আর উপভোগের আহরণ হ'তে ইষ্টভৃতি, পারিবারিক সংস্থান থেকে স্বস্ত্যয়নী করাই রীতি । ৫২।
দৈন্যঘাতী জীবনপ্রভা চকমকিয়ে দুলিয়ে তোল্, অটুট রাখি' অবাধে চল্ স্বস্ত্যয়নীর পাঁচটি বোল । ৫৩।
ঋদ্ধ অমর বীর্য্যতপায় স্বস্ত্যয়নীর পাঁচটি তাল, ধর্ রে রুখে ঝঞ্ঝাবেগে দৈন্যঘ্নী ঐ স্বস্তিঢাল । ৫৪।
অপটু-উপায়ী অক্ষম যা’রা ইষ্টভৃতি স্বস্ত্যয়নী, তৃপ্তিদীপী যাজন-ভিক্ষায় করলেও তা' উন্নয়নী । ৫৫।
ইষ্টভৃতি স্বস্ত্যয়নীর ভিক্ষা করতে হ'লেই বুঝিস্, যাজনসেবায় ভিক্ষাটিকে পূরণ করতে হবেই জানিস্ । ৫৬।
আহার-উপভোগে আহরণ করে ইষ্টের বেলায় ভিক্ষা, সেবাবিমুখ ভিক্ষা জীবী এমনি যাদের শিক্ষা সামর্থ্যে করি' অপলাপ অলস-কর্ম্মী পরভূক, ঠকিয়ে পাবার ফন্দিবাজী তা'তেই পটু মারতে তুক, ইষ্টভৃতি-স্বস্ত্যয়নী ভিক্ষা ক'রেই সারতে চায়, হামেসা ভিক্ষা এমন জনায় দিলে কিন্তু পাপেই ধায় । ৫৭।
পারগতায় ফাঁকি দিয়ে ইষ্টভৃতি-স্বস্ত্যয়নীর পন্থা থাকতেও ভিক্ষা করা— ঘোরাক ওটা দৈন্যব্যাধির । ৫৮।
পাঞ্চজন্যে স্বস্ত্যয়নী উঠল বেজে অমর বুকে, জৃম্ভি' জীবন বৃদ্ধিতপায় তৎসৎ ওঁ উঠছে ফুঁকে। ৫৯।
কেশরফোলা সিংহগ্রীবা আর্য্যদ্বিজ দীপ্ত প্রাণ স্বস্ত্যয়নী শস্ত্র নিয়ে দৈন্যে বিদ্ধ কর্ রে বাণ । ৬০।