জ্ঞানাভিমান নিয়ে শ্রীশ্রীঠাকুর যা বলেছেন তা হলো…
যদি ভাল চাও তো জ্ঞানাভিমান ছাড়, সব্বারই কথা শোন; আর, যা’ তোমার হৃদয়ের বিস্তারের সাহায্য করে তাই কর।
[উপরের “যদি ভাল…কর” বাণীটির ব্যাখ্যা]
জ্ঞানাভিমান জ্ঞানের যত অন্তরায় আর কোন রিপু তত নয়।
[উপরের “জ্ঞানাভিমান…. নয়।” বাণীটির ব্যাখ্যা]
যদি শিক্ষা দিতে চাও, তবে কখনই শিক্ষক হ’তে চেও না। আমি শিক্ষক, এই অহঙ্কারই কাউকে শিখতে দেয় না।
[উপরের “যদি শিক্ষা….দেয় না।” বাণীটির ব্যাখ্যা]
অহংকে যত দূরে রাখবে তোমার জ্ঞানের বা দর্শনের পাল্লা তত বিস্তার হবে।
[উপরের “অহংকে…হবে” বাণীটির ব্যাখ্যা]
অহংটা যখনই মিলিয়ে যায়, জীব তখনই সৰ্ব্বগুণসম্পন্ন-নির্গুণ হয়।