জ্ঞান প্রসঙ্গে সত্যানুসরণের পৃষ্ঠা নং ৫০, ৫১ তে শ্রীশ্রীঠাকুর বলেছেন….
অনুভূতির দ্বারা যা’ জানা যায় তাই জ্ঞান।
[উপরের “অনুভূতির…” বাণীটির ব্যাখ্যা]
জানাকেই বেদ বলে, আর বেদ অখণ্ড।
[উপরের “জানাকেই…অখন্ড” বাণীটির ব্যাখ্যা]
যে যতটুকু জানে, সে ততটুকু বেদবিৎ।
জ্ঞান ধাঁধাকে ধ্বংস ক’রে মানুষকে প্রকৃত চক্ষু দান করে।
[উপরের “যে..বেদবিৎ” ও “জ্ঞান..করে” বাণীদু’টির ব্যাখ্যা]
জ্ঞান বস্তুর স্বরূপকে নির্দ্দেশ করে ; আর বস্তুর যে-ভাব জানলে জানা বাকি থাকে না, তাই তার স্বরূপ।
ভক্তি চিত্তকে সৎ-এ সংলগ্ন ক’রতে চেষ্টা করে, আর তা’ হ’তে যেরূপ উপলব্ধি হয় তাই জ্ঞান।
[উপরের “ভক্তি…জ্ঞান” বাণীটির ব্যাখ্যা]
অজ্ঞানতা মানুষকে উদ্বিগ্ন করে, জ্ঞান মানুষকে শান্ত করে। অজ্ঞানতাই দুঃখের কারণ, আর জ্ঞানই আনন্দ।
[উপরের “অজ্ঞানতা…আনন্দ” বাণীটির ব্যাখ্যা]
তুমি যতটুকু জ্ঞানের অধিকারী হবে, ততটুকু শান্ত হবে। তোমার জ্ঞান যেমনতর, তোমার স্বচ্ছন্দে থাকবার ক্ষমতাও তেমনতর।