ধর্মকে জানা প্রসঙ্গে শ্রীশ্রীঠাকুর সত্যানুসরণের পৃষ্ঠা নং ৪০, ৪১ এ বলেছেন….
ধর্ম্মকে জানা মানেই বিষয়ের মূল কারণকে জানা ; আর, তাই জানাই জ্ঞান। ঐ মূলের দিকে অনুরক্তিই ভক্তি ; আর, ভক্তির তারতম্য অনুসারেই জ্ঞানেরও তারতম্য হয়। যতটুকু অনুরক্তিতে যতটুকু জানা যায়, ভক্তি আর জ্ঞানও ততটুকু হয়।
[উপরের “ধর্ম্মকে…হয়” বাণীটির ব্যাখ্যা]
তুমি বিষয়ে যতটুকু আসক্ত হও, বিষয়-সম্বন্ধে তোমার জ্ঞানও ততটুকু হয়।
[উপরের “তুমি…হয়” বাণীটির ব্যাখ্যা]
জীবনের উদ্দেশ্য অভাবকে একদম তাড়িয়ে দেওয়া, আর তা’ কেবল কারণকে জানলেই হ’তে পারে।
[উপরের “জীবনের…পারে” বাণীটির ব্যাখ্যা]
অভাবে পরিশ্রান্ত মনই ধৰ্ম্ম বা ব্রহ্ম-জিজ্ঞাসা করে, নতুবা করে না।
[উপরের “অভাবে…না” বাণীটির ব্যাখ্যা]
কিসে অভাব যায়, আর তা’ কেমন ক’রে—এই চিন্তাতেই পরিশেষে ব্রহ্ম-জিজ্ঞাসা আসে।
[উপরের “কিসে…আসে” বাণীটির ব্যাখ্যা]
যার উপর বিষয়ের অস্তিত্ব তাই ধৰ্ম্ম ; যতক্ষণ তা’ জানা যায় নাই, ততক্ষণ বিষয়কে ঠিক-ঠিক জানা হয় নাই।