কর্মী হিসেবে সফল হওয়া প্রসঙ্গে শ্রীশ্রীঠাকুর সত্যানুসরণের পৃষ্ঠা নং ৩৮, ৩৯ এ বলেছেন….
হেগে মরার চেয়ে হেঁটে মরা ভাল।
[উপরের “হেগে…ভাল” বাণীটির ব্যাখ্যা]
যে বলায় কম কাজে বেশী, সে-ই প্রথম শ্রেণীর কৰ্ম্মী ; যে যেমন ব’লে তেমনি করে, সে মধ্যম শ্রেণীর কৰ্ম্মী ; যে ব’লে বেশী, কাজে কম, সে তৃতীয় শ্রেণীর কৰ্ম্মী ; আর যার ব’লতেও আলস্য, ক’রতেও আলস্য, সেই অধম।
[উপরের “যে…অধম” বাণীটির ব্যাখ্যা]
দৌড়ে যাও, কিন্তু হাঁপিয়ে যেও না ; আর, হোঁচট খেয়ে যাতে না প’ড়, দৃষ্টি রেখো।
[উপরের “দৌড়ে…রেখো” বাণীটির ব্যাখ্যা]
যে-কার্য্যে তোমার বিরক্তি ও ক্রোধ আসছে, নিশ্চয় জেনো, তা’ পণ্ড হওয়ার মুখে।
[উপরের “যে…মুখে” বাণীটির ব্যাখ্যা]
কাৰ্য্য সাধনের সময় তা’ হ’তে যে বিপদ আসবে, তার জন্য রাজি থাকো ; বিরক্ত বা অধীর হ’য়ো না, সফলতা তোমার দাসী হবে।
[উপরের “কার্য্য…হবে” বাণীটির ব্যাখ্যা]
চেষ্টা কর, দুঃখ ক’রো না, কাতর হ’য়ো না, সফলতা আসবেই।
কাৰ্য্যকুশলের চিহ্ন দুঃখের প্রলাপ নহে।
[উপরের “কার্য্য…নহে” বাণীটির ব্যাখ্যা]
উত্তেজিত মস্তিষ্ক ও বৃথা আড়ম্বরযুক্ত চিন্তা—দুইটিই অসিদ্ধির লক্ষণ।
[উপরের “উত্তেজিত…লক্ষণ” বাণীটির ব্যাখ্যা]
বিপদকে ফাঁকি দিয়ে ও পরাস্ত ক’রে সফলতা-লক্ষ্মী লাভ কর ; বিপদ যেন তোমায় সফলতা থেকে বঞ্চিত না করে।
[উপরের “বিপদকে…করে” বাণীটির ব্যাখ্যা]
সুখ কিংবা দুঃখ যদি তোমার গতিরোধ না করে, তবে তুমি নিশ্চয় গন্তব্যে পৌঁছিবে, সন্দেহ নাই।
[উপরের “সুখ…নাই” বাণীটির ব্যাখ্যা]